০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১
“আমদানি করা অন্য ফলে ভ্যাট বাড়ানোর সুযোগে খেজুরের দাম বেড়ে গেছে। রোজা আসতে আসতে আরও বাড়তে পারে”, বলেন বিক্রেতা নাজমুল হোসেন।
সর্বশেষ ৯ ডিসেম্বর ভোজ্য তেলের দাম বাড়ানো হয়। তখনো দাম বাড়ানোর আগ দিয়ে বাজার থেকে তেল উধাও হয়ে গিয়েছিল।
“যদি মানুষকে আগের মতই বেশি দামে জিনিসপত্র কিনতে হয়, তাহলে এত সংস্কার আর বিপ্লবের দাম কী”, বলেন বেসরকারি চাকুরে আহসান হাবীব।
টাউন হল বাজারের বিক্রেতা জুবায়ের হাসান বললেন, “পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৫-১০ টাকা বাড়ছে। কারণ আমদানি করা পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়ছে, আর আমদানি করা পেঁয়াজের দাম বেশি পড়ে।”
“কোম্পানিগুলো হয়ত আরও লাভ করতে চায়। এটাও একটা কারণ হতে পারে”, মনে করেন ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির নেতা গোলাম মাওলা।
দুই দিন ধরে টিসিবির পণ্যে পাঁচ কেজি চাল ও দুই কেজি মশুরের ডাল পাওয়া গেলেও মিলছে না সয়াবিন তেল। তাই আগ্রহ হারিয়েছেন ক্রেতারাও।
“দামবৃদ্ধির পর মালগুলোর লেবেল তো পাল্টাতে হবে। সে কারণে দেরি হচ্ছে”, বলেন ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি গোলাম মাওলা।
“মজুদদারি তৎপরতার বিরুদ্ধে ভোক্তা অধিকার কাজ করছে,” বলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা।