০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১
“ব্যবসা তো র্নিভর করে প্রেডিক্টেবলিটির ওপর। রিস্ক যতটা কম হয় নিশ্চয়তা তত বাড়ে। এখন অনেক বেশি অনিশ্চয়তার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি সবাই।”
কয়েক মাস ধরেই দেখা যাচ্ছে, আকুর বিল পরিশোধের আগে রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের ঘরে থাকছে। বিল পরিশোধের পর তা কমে যাচ্ছে।
ঘাটতি কমে আসার এ চিত্র অর্থনীতির জন্য স্বস্তির বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন।
“২০২৫ এ যে অর্থনীতি একেবারে সচল হয়ে সমৃদ্ধিশীল হয়ে যাবে ওইটা তো সম্ভাবনা খুবই কম,” বলেন একজন অর্থনীতিবিদ।
এক সপ্তাহের মাথায় এক বিলিয়ন ডলারের বেশি বেড়েছে রির্জাভ।
বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলার।
আইএমএফের শর্ত মেনে চলতি ডিসেম্বর শেষে নিট রিজার্ভ ১৫ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে চায় বাংলাদেশ ব্যাংক।
বর্তমানে সিরিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হাতে আছে মাত্র ২০ কোটি ডলার সমমানের বিদেশি মুদ্রা।