০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১
অর্থনীতির নীতি গ্রহণ ও বাস্তবায়নে এ সরকারকে দশে কত দেওয়া যাবে– এমন প্রশ্নে জাহিদ হোসেন বলেন, “১০ এ ৫। তাও আমি উদার হয়ে বলছি। পজিটিভ হয়ে বলছি। ৫ এর বেশি ওঠা কষ্টকর।”
প্রেস সচিব বলেন, “জুলাই চার্টারের বাস্তবায়নের আলোকে নির্ভর করবে ইলেকশনটা কি এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে হবে নাকি আগামী বছর জুলাইয়ের মধ্যে হবে।”
“আমাদের দেশের যে অভিজ্ঞতা, সেটা হল হেনস্তা, অপমানের অভিজ্ঞতা। আমরা নাগরিক হিসাবে আমাদের যে একটা দাবি আছে, সেটা ভুলে যাওয়ার অভিজ্ঞতা। নতজানু হওয়ার অভিজ্ঞতা।”
ওই দিন সংস্কার কমিশনের প্রধানেরা আশু করণীয়, মধ্য মেয়াদী বা ভবিষ্যতে নির্বাচিত সরকার কী করতে পারে সেটার সর্বসম্মত সুপারিশমালা দেবেন, বলেন তিনি।
পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা, বিচারক নিয়োগে স্বচ্ছতা আনা, বিচার প্রক্রিয়া দ্রুততর করাসহ এই বিভাগের নানা পর্যায়ে সংস্কার আইনজীবীসহ অংশীজনের দীর্ঘদিনের দাবি।
প্রথম দফার এই ছয় কমিশনের মধ্যে চারটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। বাকি দুই কমিশনের দেওয়ার কথা ছিল ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ।
“জীবনকে সফল করতে শুধু ভালো রেজাল্ট যথেষ্ট নয়; এর সাথে প্রয়োজন সৃজনশীলতা ও কঠোর অধ্যবসায়,” বলেন তিনি।
সংস্কারের এসব সুপারিশ হাতে পেয়ে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলছেন, জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে সেগুলো নিয়ে সামনের দিকে এগোতে চান তিনি।