০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১
জালাল নামের একজন বলেন, “কারেন্টের তার আছে, ওইগুলা বাইর করমু। তারের মেলা দাম পাওন যায়।”
দিনভর জেলায় জেলায় বঙ্গবন্ধু ও শেখ পরিবারের নামে থাকা ভাস্কর্য ও ম্যুরাল ভাঙা হয়েছে; আগুন দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়িতে। সরকারের পক্ষ থেকে এই পরিণতির জন্য হাসিনাকেই দায়ী করা হয়েছে।
এ সময় তারা স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ও আওয়ামী লীগ বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দেয়।
সরকারপ্রধানের দপ্তর বলছে, “মানবতাবিরোধী অপরাধে একজন ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি শেখ হাসিনা বক্তব্য দেয়া থেকে বিরত থাকলে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি এড়ানো সম্ভব।”
বুধবার রাতে ঢাকার ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ঠেকাতে পুলিশের কী উদ্যোগ ছিল, তা জানতে চেয়েছিলেন একজন সাংবাদিক।
বিজয় একাত্তর হল ও অমর একুশে হলের ফলক থেকে শেখ হাসিনার নাম মুছে ফেলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালেও বিপুল সংখ্যক মানুষের উপস্থিতিতে ওই বাড়ি ভাঙা হচ্ছে।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক এমপি এ কে এম এ আউয়াল এবং তার ভাই পিরোজপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হাবিবুর রহমান মালেকের বাড়িতে ভাঙচুর করে আগুন দেওয়া হয়।