০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১
“আমদানি করা অন্য ফলে ভ্যাট বাড়ানোর সুযোগে খেজুরের দাম বেড়ে গেছে। রোজা আসতে আসতে আরও বাড়তে পারে”, বলেন বিক্রেতা নাজমুল হোসেন।
“যদি মানুষকে আগের মতই বেশি দামে জিনিসপত্র কিনতে হয়, তাহলে এত সংস্কার আর বিপ্লবের দাম কী”, বলেন বেসরকারি চাকুরে আহসান হাবীব।
শুক্রবার রাজধানীর বাজারগুলোয় মিনিকেট চালের গড় দাম ছিল ৮০ টাকার মত, যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয় ৭৮ টাকায়। আর মাস খানেক আগে মিলত ৭৬ থেকে ৭৮ টাকায়।
মিলাররা দাম বাড়ানোর জন্য চাল মজুদ করেছিলেন। এখন আমদানির খবরে তারা চাল ছাড়তে শুরু করায় দাম কিছুটা কমেছে বলে মনে করছেন ক্রেতারা।
“চালের দাম কেজিতে ৫ টাকার ওপর বেড়েছে। গত সপ্তাহে প্রতিকেজি নাজিরশাইল কিনেছিলাম ৭৮ টাকায়। এখন চাচ্ছে ৮০ টাকা “, বলেন মোহাম্মদপুরে কৃষি মার্কেটের এক ক্রেতা।
“আমরা ভোক্তারা এখন এটা নিয়েই টেনশনে থাকি যে মাছের দাম বাড়বে না মুরগির দাম। তেলের দাম বাড়বে না চালের দাম।”
ইউএনও বলেন, এখনো রাজশাহীর অনেক হিমাগারে আলু মজুত আছে। পর্যায়ক্রমে সব খালি করা হবে।
“খোলা সয়াবিনও দেখছি দাম বাড়ার পরও বিক্রেতারা বাড়তি দামে বিক্রি করছে; বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের আরও মনোযোগী হওয়া উচিত,” বলেন এক ক্রেতা।