০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১
গোটা বিশ্বে বিপন্ন প্রজাতি প্রাণী সংরক্ষণের চেষ্টায় গুরুত্বপূর্ণ টুল হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে আইভিএফ পদ্ধতি।
গবেষকরা বলছেন, পাঁচ হাজার বছর পর মিশরে দাগওয়ালা এক হায়েনার খোঁজ মেলার বিষয়টি বন্যপ্রাণী গবেষণায় এক রোমাঞ্চকর ও অপ্রত্যাশিত মুহূর্ত।
বিস্ময়করভাবে নির্ভুলতার সঙ্গে বড় ভূমিকম্পের কারণ এমন ছোট ভূ-কম্পনের পূর্বাভাস দিতে পারে এআইয়ের বিভিন্ন মেশিন লার্নিং মডেল।
মানুষের মতো প্রাণীরাও নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে সাড়া দেয়। তবে এদের আচরণ মানুষের ঈর্ষা বা ন্যায্যতার অনুভূতি থেকে তৈরি নাও হতে পারে।
ভিআর পরীক্ষাগুলোর মধ্যে অন্যতম কার্যকর পরীক্ষা ছিল ইঁদুরকে চালাকির মাধ্যমে বিশ্বাস করানো যে, একটি কালো দাগ তাদের দিকে এগিয়ে আসছে।
প্রতি বছর ছয়শ টেরাগ্রাম পরিমাণে কম পরিচিত এক উদ্বায়ী জৈব যৌগ নির্গত করে গাছ। যেটিকে বলা হচ্ছে আইসোপ্রিন।
মানুষের অন্ত্রে শত শত কোটি অনুজীব রয়েছে, যা গ্লুকোজ তৈরিতে ব্যবহৃত বিপাকীয় শক্তি উৎপাদন করার মাধ্যমে আমাদের মস্তিষ্কের বিবর্তনে প্রভাব ফেলে।
কঠোর পরিবেশের সঙ্গে আদি মানুষরা কীভাবে খাপ খাইয়ে বা মানিয়ে নিয়েছিলেন সে সম্পর্কে আরও গভীর ধারণা দিতে পারে এসব আবিষ্কার।