০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১
প্রথম ছুটির দিনেই বইমেলায় নেমেছে মানুষের ঢল। সকালে শিশু প্রহরে ছোটদের সরব উপস্থিতির পর বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা নামতেই মেলাপ্রাঙ্গণ মুখরিত হয়ে উঠেছে।
“গাড়িটি ভীষণ চেনা। স্কুলে পড়ার সময় সেখান থেকে বই নিয়ে পড়তাম। মেলায় সেই ডিজাইনটা দেখেই অনেক স্মৃতি মনে পড়ছে,” বলেন এক শিক্ষার্থী।
বাংলা একাডেমি আয়োজিত মাসব্যাপী একুশে বইমেলায় বইপ্রেমীদের ভিড় বাড়ছে প্রতিদিন। এবারের আয়োজনও হয়েছে বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে।
সন্ধ্যা নামতেই মেলায় বাড়তে থাকে সমাগম। আড্ডা-গল্পে আর বই কেনায় প্রথমদিনই জমে উঠতে দেখা যায় বইমেলা।
লেখক,প্রকাশক আর পাঠকের অপেক্ষা ঘুচিয়ে ভাষার মাসের প্রথম দিনে পর্দা উঠল মাসব্যাপী একুশে বইমেলার। এবারের আয়োজনও হয়েছে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। মেলা শুরু হলেও স্টল গোছানোর কাজ শেষ করতে পারেনি অনেকেই।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আমাদের সাহসী তরুণদের এই অভূতপূর্ব আত্মত্যাগ বিশ্বকে চমকে দিয়েছে। এই বিজয়ের মাধ্যমে এসেছে ‘নতুন বাংলাদেশ’ গড়ার ইস্পাত কঠোর প্রতিজ্ঞা।”
“যদি আমাকেও গালমন্দ করে এতে কিছু যায় আসে না। আমরা কোনো মতপ্রকাশে সেন্সরশিপে বিশ্বাস করি না।”
“এবার অনেক নতুন প্রকাশনী মেলায় যুক্ত হয়েছে; আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক মনোভাব নিয়ে তাদের বরাদ্দ দিয়েছি,” বলেন মোহাম্মদ আজম।