০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১
“এই বন্দর দিয়ে প্রতিদিন ৫০ থেকে ৭০ ট্রাকে বিভিন্ন ধরনের ফল আমদানি হত। অতিরিক্ত শুল্কারোপ করার পর সেটি ২০ থেকে ২২ ট্রাকে এসে দাঁড়িয়েছে।”
“চলতি ও আর্থিক হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকলেও সার্বিক ব্যালেন্সে এখনো ঘাটতি রয়েছে। তাই স্বস্তির সঙ্গে অস্বস্তি রয়েছে।”
“ব্যবসা তো র্নিভর করে প্রেডিক্টেবলিটির ওপর। রিস্ক যতটা কম হয় নিশ্চয়তা তত বাড়ে। এখন অনেক বেশি অনিশ্চয়তার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি সবাই।”
২০ জানুয়ারি আরাকান আর্মির হেফাজত থেকে দুটি পণ্যবাহী জাহাজ মুক্তি পেয়েছিল। সেগুলো মালামাল খালাস করে ইয়াংগুনে ফিরে গেছে।
সর্বশেষ ৯ ডিসেম্বর ভোজ্য তেলের দাম বাড়ানো হয়। তখনো দাম বাড়ানোর আগ দিয়ে বাজার থেকে তেল উধাও হয়ে গিয়েছিল।
বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে রাষ্ট্রপতি দ্বিপাক্ষিক সরকারি ও বাণিজ্যিক প্রতিনিধিদলের সফর বিনিময়ের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন।
সরকার আমদানি করা তাজা ফলের ওপর সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করেছে।
তবে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই মিয়ানমার থেকে পণ্য আসা বন্ধ রয়েছে বলে জানান স্থলবন্দরের কর্মকর্তা।